"NOT ME BUT YOU"
সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
শিরোনাম- সফলতার আছে কি কিছু সূত্র?✍️ ডা:অরুণিমা দাস
শিরোনাম - গেম অফ নেচার✍️ ডা: অরুণিমা দাস
শিরোনাম - গেম অফ নেচার
✍️ ডা: অরুণিমা দাস
আজকের ব্রেকিং নিউজ! আর কয়েক ঘণ্টা পর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। মোবাইলে এটা শুনেই রায়ান ভাই ঋতানকে ডাকলো, উঠে পড় ভাই। আমাদের জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে হবে। কেনো রে দাদা? কি হয়েছে? আরে আজ বিকেলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। চটপট গুগল ড্রাইভে মুভি আর স্টোরি বুকগুলো আপলোড করে নে। আর হ্যা ব্যাকপ্যাক টা গুছিয়ে নে, অবশ্যই ওয়াটার প্রুফ কভার টা নিবি। আমরা তো তলিয়ে যাবো জলের তলায়, সেখানে এগুলোই হয়তো বেচেঁ থাকবে আমাদের স্মৃতি হিসেবে। কিন্তু দাদা তুই কোথায় যাবি আমায় ছেড়ে? কেঁদে উঠলো ঋতান। আরে কোথাও যাবোনা রে! আমরা তো একসাথে জীবাশ্ম হয়ে বেচেঁ থাকবো। শুনে আরো জোরে দাদাকে জড়িয়ে ধরলো রিতান। দাদা আমার ভিডিও গেমস গুলো? ওসব ভুলে যা ভাই। একটু পরেই আর্থ ডিসাস্টার গেম শুরু হবে। মুখে হাসি ফোটালেও রায়ান মনের মধ্যে গুমরোতে থাকে, ভাইকে ছেড়ে থাকবে কি করে সে? আর বিকেলের খেলার মাঠ টা? বন্ধুগুলো কেও হারিয়ে ফেলতে হবে। ল্যাপটপ খুলে সব ফ্রেন্ডস কে মেইল করতে থাকে। একটা গুগল মিট অ্যারেঞ্জ করার প্ল্যান করে। মিটিংয়ে আলোচনা হতে থাকে আজ যদি সবাই ফ্ল্যাট বাড়ি না তুলে গাছ গুলোকে বাঁচতে দিত হয়তো পৃথিবী ধ্বংস হতোনা। কেউ কেউ আবার মঙ্গল গ্রহে যাওয়ার কথা বলতে থাকে। রায়ান বলে অনেক দেরি হয়ে গেছেরে। দেখ বাইরে আকাশটা কেমন থম মেরে গেছে। দুর্যোগের পূর্বাভাস এটা। আকাশে একটা লাল আলোর রেখা আর তার সাথেই হঠাৎ করে ল্যাপটপ কানেকশন অফ হয়ে যায়। বন্ধুগুলো সব হারিয়ে যেতে থাকে গুগল মিট থেকে। রায়ান চেঁচিয়ে উঠল, রীতান তুই কোথায়? পৃথিবী বোধহয় ভাসতে চললো। রীতান ব্যাকপ্যাক নিয়ে দাদার পাশে এসে দাঁড়ালো। মুখ টা ভয়ে শুকিয়ে গেছে। বাবা মায়ের ডিভোর্সের পর দাদাই তার কাছে বাবা মা সব। সমুদ্রের জল আগ্রাসী হয়ে ধেয়ে আসছে, ডুবতে শুরু করেছে পৃথিবী, রেড অ্যালার্ট জারি হয়েছে। ল্যাপটপ আর অন হলো না। মোবাইলের স্ক্রিনে ফুটে উঠছে অন্যান্য জায়গা ধ্বংস হবার ছবিগুলো। রায়ান তার লাইব্রেরীটা ঘুরে দেখে নেয়,বইগুলোকে আর তো দেখতে পাবেনা কোনোদিন। পারলে বইগুলো নিয়েই না হয় ডুবত অতল জলের গভীরে। জল ঢুকতে শুরু করেছে ঘরে,পকেটে ফোনটা নিয়ে নিজের প্রিয় লেখার ডায়েরিটা নিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরে রায়ান। পাতা খুলে লিখতে শুরু করে,
" ধ্বংস হচ্ছে পৃথিবী,সৃষ্টিরা বেচেঁ থাক নিজের মতো করে
অতল জলের গভীরে খুঁজো রায়ান ঋতান থাকবে জীবাশ্মের ভিড়ে"!
কোনরকমে এই দুটো লাইন লেখার পরই অতল এক গহ্বরে হারিয়ে যেতে থাকে রায়ান,একটা হাতে ডায়েরি অন্য হাতে ভাইকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরা। বিশাল জলরাশি সব গ্রাস করে নিচ্ছে স্থলভাগকে। প্রকৃতির ধ্বংসলীলার কাছে যে মানুষ নিমিত্ত মাত্র। জলের গভীরে তলিয়ে যাওয়ার সময় ভাইয়ের মুখের দিকে চেয়ে শুধু বলে,ভালো থাকবো আমরা যেখানেই থাকবো। একেই বোধহয় বলে রিভেঞ্জ অফ নেচার।
©️ রিজার্ভ ফর অরুণিমা দাস
শুক্রবার, ১৭ মে, ২০২৪
বিষয়-নাটিকা শিরোনাম-টার্গেট ✍️ ডা: অরুণিমা দাস
বিষয়-নাটিকা
শিরোনাম-টার্গেট
✍️ ডা: অরুণিমা দাস
স্কুলে অ্যানুয়াল প্রোগ্রাম চলছে। নাটক মঞ্চস্থ হবে। নাম টার্গেট। সবাই খুব মনোযোগ নিয়ে দেখতে বসেছে। পর্দা সরিয়ে মঞ্চে প্রবেশ করলো নাটকের শিল্পীরা। দুই বন্ধু (সোমেশ ও অমিত) কথোপকথনে ব্যস্ত।
সোমেশ : মনে পড়ে ছোটবেলার দিনগুলো তোর
অমিত? কী সুন্দর আমরা একসাথে স্কুলে যেতাম, খাওয়া দাওয়া খেলা ধুলো করতাম।
অমিত: হ্যা রে, ভীষণ মনে পড়ে সেই দিন গুলো। আর তুই যা কান্ড করতিস ভুলি কি করে বল সেসব?
সোমেশ: কি করতাম রে? খুব বেশি কিছু করতাম কি?
অমিত: বাব্বা! তুই তো ব্যাট ছাড়া কিছুই করতিস না। বল করতে চাইতিস না কিছুতেই। একদিন সেই তপনের সাথে ঝামেলা হলো,তুই ওর ব্যাটটা ভেঙে দিলি।
সোমেশ: হ্যা আমি ব্যাট কাউকে করতে দেবো না এটাই টার্গেট ছিল। সবাই আমায় শচীন বলে খেপাত, রেগে যেতাম। কিন্তু আমি জানতাম শচীন হতে না পারি কোনোদিন, জীবনের হালটা ব্যাটের মত করেই চিরকাল ধরে রাখতে হবে আমায়।
অমিত : হ্যা আজকাল তো টার্গেট পূরণ করার চক্করে বাচ্চাগুলো খেলাধুলা ভুলে গেছে। দিনরাত অনলাইন ক্লাস আর এক্সাম। সময় পেলেই মোবাইল ফোনে গেম। আর কিছু করছে না এরা।
হঠাৎ করে একটা ছেলে দৌড়তে দৌড়তে আসে অমিতের কাছে। বাবা দেখো না আমার ফোনটা হ্যাং করছে, ক্যান্ডি ক্রাশ টা খেলতে পারছি না।
সোমেশ : তোর ছেলে বুঝি?
অমিত: হ্যা রে, এই নয় বছর হলো ঋজুর বার্থ ডে তে ওর মামা মোবাইল গিফট করেছে। তারপর থেকেই ক্যান্ডি ক্রাশ নিয়ে বসে থাকে সারাক্ষণ।
সোমেশ : ঋজু এদিকে এসো তো একবার।
ঋজু : আসছি আঙ্কেল
সোমেশ : দেখো বাবু তোমায় দিয়ে সারাদিন যদি কেউ হোম টাস্ক করায় ভালো লাগবে তোমার? নিশ্চই বিরক্ত লাগবে, ক্লান্ত লাগবে।
ঋজু : হ্যা আঙ্কেল
সোমেশ: তাহলে তুমি মোবাইল টা নিয়ে ওকে সারাক্ষণ টাস্ক কেনো করাও? ওকেও রেস্ট দাও। তবেই না ও হ্যাং করবেনা। তোমার জন্য একটা জিনিস আমি নিয়ে আসবো এরপর যেদিন আসবো।
ঋজু : কি আংকেল?
সোমেশ : আউটডোর গেমস লাইক ব্যাট বল, ফুটবল এসব।
ঋজু : বাহ আঙ্কেল। এসব তো খেলতে খুব ইচ্ছে করে কিন্তু পাপা ছাড়ে না। বলে পড়ার টাইম নষ্ট হবে।
অমিত : আমতা আমতা করে বলে, না না! ওরম কিছু নয় রে।
সোমেশ : দেখ আমার মনে হয় জীবনের ক্রিজে মাঝে মাঝেই মোবাইল গেমস অফ করে ব্যাট বল নিয়ে নেমে পড়া উচিত। এতে বাচ্চাদের সাথে প্রকৃতির সংযোগ স্থাপন হবে, ওদের চিন্তা ভাবনার বিকাশও হবে।
অমিত : হ্যা, ঠিক বলেছিস রে! আমরা শুধু পরীক্ষার রেজাল্টে নাম্বার বেশি পেতে হবে এই টার্গেট দিয়ে বাচ্চাদের জীবনের খাতার নাম্বার বড্ড কমিয়ে ফেলছি।
সোমেশ : ঠিক বুঝেছিস তাহলে! ঋজু বাবু নেক্সট যেদিন দেখা হবে সেদিন আর ঘরে নয়, মাঠে আমরা ব্যাট বল নিয়ে মিট করবো। ওকে।
ঋজু : ওকে আঙ্কেল। ডান।
অমিত : একটা ছোট্ট ঘটনার মধ্যে দিয়ে জীবনের কতো বড়ো শিক্ষা দিলি তুই বন্ধু!
সোমেশ : ওটাই তো আমার কাজ। শিশু মনোরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে শিশুদের মন পড়া আর ওদের বোঝানো নাম্বার টাই সব নয়। পরীক্ষার খাতায় দু এক নাম্বার কম এলেও হবে। মানুষ হিসেবে যেনো নম্বর না কমে।
অমিত : গ্রেট বন্ধু, গ্রেট! ঋজু মনে রেখো কথা গুলো। জীবনে অনেক কাজে লাগবে।
ঋজু : ইয়েস পাপা। আউটডোর গেমস আর মোর ইম্পর্ট্যান্ট।
সোমেশ : হাতে থাক ব্যাট, লড়তে থাকি জীবনের লড়াই
চলার পথ ক্রিজ হোক,জীবনে সবার সাপোর্ট থাকা চাই।
তিনজন হাসি মুখে হাত মেলালো। স্টেজের আলো জ্বলে উঠলো। হাততালি তে মেতে উঠলো দর্শক গণ।
©️ রিজার্ভ ফর অরুণিমা দাস
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪
মুখোশ✍️ ডা:অরুণিমা দাস
মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০২৪
শিরোনাম - খেলোয়াড়✍️ ডা: অরুণিমা দাস
বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
হাতিয়ার হোক মনোবল✍️ ডা:অরুণিমা দাস
বুধবার, ৮ মে, ২০২৪
শিরোনাম-লহ প্রণাম✍️ ডা:অরুণিমা দাস
সোমবার, ৬ মে, ২০২৪
প্রতিকার✍️ ডা:অরুণিমা দাস
লেটার টু বৃষ্টি✍️ ডা:অরুণিমা দাস
লেটার টু বৃষ্টি
✍️ ডা:অরুণিমা দাস
প্রিয় বৃষ্টি দি,
কবে আসবে তুমি দিদিভাই? তোমার আসার আশায় পাড়া প্রতিবেশী রা তো আমাদের বিয়ে দিয়ে দিলো। এদিকে রোজ বরের মা হুমকি দিচ্ছে ছেলের গলায় তো ঝুলে পড়েছো, এবার তোমার বৃষ্টি দিদি যদি না আসে তাহলে তোমায় কিন্তু চিরকালের মতো এই বাড়ী থেকে বিদেয় করে দেবো। বুঝতে পারছো আমার কষ্টটা? একটুও শান্তি পাচ্ছি না গো! রোজ রোজ হুমকি সহ্য হচ্ছে না। একবার তো এসো, প্লীজ। তুমি এলে তবেই আমার শ্বশুর বাড়িতে থাকা টা পাকাপোক্ত হবে। এখন আর বুড়ো বাবা মায়ের বোঝা হতে চাইনা গো। বিয়াল্লিশ ডিগ্রী তে আর আগের মতো গলার আওয়াজ বেরোয় না, কেমন গলা শুকিয়ে ডিহাইড্রেশন হয়ে যায়। আগে তো একত্রিশ ডিগ্রী তে ডাকলেই চলে আসতে, এখন এত হাই ভ্যালু করছো কেনো নিজের? বিয়াল্লিশটা চব্বিশ হলে তবে আমিও বাঁচবো আর আসে পাশের মানুষ গুলো ও বাঁচবে। আমার সংসার টা টিকে যাবে এ যাত্রায়। একবার এসো, দেখা দিয়ে যাও। অপেক্ষায় রইলাম তোমার আসার। সকলের তৃষ্ণার্ত প্রানকে একটু জুড়িয়ে দিয়ে যাও। ভালোবাসা নিও দিদিভাই।
ইতি
মিসেস ফ্রগ
ঠিকানা : ছতরী লেন
©️রিজার্ভ ফর অরুণিমা দাস
বৃহস্পতিবার, ২ মে, ২০২৪
শিরোনাম- বদল✍️ ডা:অরুণিমা দাস
সোমবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪
শিরোনাম - কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা✍️ ডা:অরুণিমা দাস
সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪
আশা নিরাশার দোলাচলে✍️ ডা:অরুণিমা দাস
বুধবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৪
ঈদের চাঁদ ✍️ডা:অরুণিমা দাস
ঈদের চাঁদ
✍️ডা:অরুণিমা দাস
কই রে! কই গেইল্যি রহিমের মা! আয় বাইরে আইস্যা দেইখ্যা যা কি আনছি! আব্দুল ডাক দেয় তার বিবি হালিমাকে। বাড়ীর মধ্যে থেকে হালিমা বেরিয়ে আসে,বলে এত চেঁচাও ক্যান্? কও কি হইছে কি? আবদুল বলে আজ এক জায়গায় মজুরের কাম কইরা বেশ কিছু ট্যাহা পাইছিরে বিবি। তাই রহিমের লাইগ্যা কিছু ফল আর মাংস আনছি। ইফতারে তো কুনোদিন ছেলেটারে ভালো কিছু খেতে দিতে পারি নাই রে। আগে বসো দাওয়ায়,খানিক সময় জিরোয় লও দেখি। খালি কাম আর কাম! দিন দিন শরীল খান ভাইঙ্গা পড়তাসে,সে দিকে খেয়াল আছে তোমার? আরে এতো কষ্ট কইরা রহিম রে পড়াইতাসি, ও বড়ো হইলে আমাদের কষ্ট কমবে রে। হ্যা আব্বু,আমি বড়ো হই,অনেক বড় চাকরী করুম,তোমারে আর আম্মুরে শহরে নে যাবো। কুনো কষ্ট থাকবেনা আর আমাদের। আল্লাহর কাছে দোয়া করি বাপ,তোর কথাখান যেনো সইত্য হয়। এর মাঝেই হালিমা ফল আর লেবুর জল এনে হাজির করে, বলে চলো নামাজ পইর্যা ইফতার কইর্যা লও। আমি তারপর খাইয়া মাংস রান্না কইরবো। রহিম ভালোছেলের মত ফল আর সরবত খেয়ে নেয়। তারপর দাওয়ায় গিয়ে পড়তে বসে। উঠোনে হালিমা রান্না করতে যায়,আব্দুল ওখানে গিয়ে বসে। হালিমা বলে এই মাসে যে ঘরখান সারাইবে বলছিল, খেয়াল আছে তোমার? হ,আছে রে। এক খান ঘরই তো মোদের, কইষ্ট হয় রে জানি। সেটাও ভাইঙ্গা পড়সে। সেই ঘরেই রাতে রহিম পড়ে, আমরা কথা বইললে ওর অসুবিধা হয় রে,জানি। গরম কাইলটা ভাবতাসি আমরা দুজন বাইরে উঠানে মাদুর বিছায়া শুইয়া পড়বো। ঘরখান ছোট তো কি হইছে বল? খোদা এত বড় আকাশ দিছে, তার নিচেই শুইয়্যা আমরা গল্প করে কাটাইয়া দিবো। কি বলিস বিবি? হ,বুঝছি!টাকার টানাটানি যা। এই সময়ে তুমিই বা কোথায় টাইক্যা পাইবে বলো? রোজতো কাম ও জুইট্যে না তোমার। আরও কিছু পয়সা জমাইরে, শীত আইস্যার আগেই ঘরটা ঠিক কইরা দিবো,কইথ্যা দিলাম। আল্লাহর দয়ায় আজ রহিমের মুখে ফল তুইল্যা দিতে পারসি যখন, ওনার দয়াতেই একদিন ঘরটাও সাইর্যা ফেলাইবো দেখিস। হ তাই যেনো হয়, রোজ তো তাই দোয়া করি। এখন না হয় ঈদের চাঁদ দেইখ্যার অপেক্ষায় আকাশের নিচেই রাতে ঘুমাইয়া পইড়বো। দুরে কোথাও থেকে গান ভেসে আসে ওদের কানে, "নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়ো।"
স্বপ্ন সত্যি হোক হালিমা আর আবদুলের। শীতের আগে যেনো ঘর ঠিক করে নিতে পারে ওরা আর রহিম মানুষের মতো মানুষ হোক, এই প্রার্থনাই করি ঈশ্বরের কাছে। খুব ভালো কাটুক ওদের রমজানের বাকী কটা দিন আর খুশিতে ভরে উঠুক ঈদ।
✍️✍️✍️✍️✍️✍️
©️ রিজার্ভ ফর অরুণিমা দাস
সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৪
রেস✍️ ডা: অরুণিমা দাস
বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৪
সুন্দর অসুন্দর✍️ ডা:অরুণিমা দাস
মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল, ২০২৪
সতর্কবাণী✍️ ডা:অরুণিমা দাস
শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জীবনী✍️ ডা: অরুণিমা দাস
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪
সংগ্রাম ✍️ ডা: অরুণিমা দাস
শিরোনাম- সফলতার আছে কি কিছু সূত্র?✍️ ডা:অরুণিমা দাস
শিরোনাম- সফলতার আছে কি কোনো সূত্র? ✍️ ডা:অরুণিমা দাস সফলতার চাবিকাঠি কি! আছে কি কারো জানা! বুদ্ধির গোড়ায় শান দিয়ে যায় কি তারে কেনা? বসে ...
-
# 'বিশ্বকবিরসন্তানবাৎসল্য' (১ম পর্ব) ✍ মৃদুল কুমার দাস। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের অন্দরমহল ও বাহির...
-
যোগাযোগ মাধ্যমগুলির গতিবিধি আজ গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে পরিব্যাপ্ত।এগুলি স্নায়ুতন্ত্রেরই এক ব্যাপক রূপ । ফোনে ফোনে যোগাযোগ হোক বা মনে মনে কথা, য...